নোটিশ বোর্ড
দুর্গাপূজা উপলক্ষে বন্ধের নোটিশ
শুভ জন্মষ্টমী
জাতীয় শোক দিবস
সভাপতির উক্তি
মুহাঃ আবুল মনসুর (উপজেলা নির্বাহী অফিসার)
সভাপতি
প্রধান শিক্ষকের উক্তি
মোঃ জামাল উদ্দিন
প্রধান শিক্ষক
অত্যন্ত আনন্দের সাথে জানাচ্ছি যে- তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি নির্ভর- বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায়, তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করণের লক্ষ্যে তথা বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির হাইওয়ে ধরে ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করেছে। এই ওয়েব সাইটের মাধ্যমে তথ্যের অবাধ বিনিময় অধিকতর সহজ ও সুলভ করে এই বিদ্যাপীঠ ও এর কার্যক্রমের তথ্যাবলি শিক্ষক- শিক্ষার্থী- অভিভাবক, শিক্ষা সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তর এবং অন্যান্য সরকারি/বেসরকারি অফিসসহ সকলের নাগালে দ্রুত পৌঁছে দে’য়াই আমাদের অন্যতম মূল লক্ষ ও উদ্দেশ্য। এর মাধ্যমে স্বচ্ছতা, গতিশীলতা এবং জবাবদিহিতা নিশ্চিত করে দুর্নীতিমুক্ত শিক্ষাব্যবস্থা তথা সুন্দর একটি সমাজ- রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই আমাদের ব্রত। ওয়েব সাইটটি বর্তমান সরকারের “ডিজিটাল বাংলাদেশ” গড়ার ক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পালন করবে এবং তৃণমূল পর্যায়ে সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে সেবার মান বৃদ্ধি ও উন্নত করবে- এ লক্ষে ওয়েব সাইটটি যথাযথ ব্যবহারের মাধ্যমে সকলের সর্বাত্মক সহযোগিতা কামনা করি। সর্বশেষে, এর সাথে সংশ্লিষ্ট সকল কলা-কুশলীদের জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ।
Our School History
প্রথমে আমরা জামান ডাক্তারের চাচা মহরম আলীর একটি দোচালা ঘরের মাঝে আমি মোঃ অলিউল্লাহ ও আব্দুস সালাম সাহেব ছাত্র-ছাত্রীদের কে নিয়ে একটি পাঠশালা খুলি আমাদের এই উৎসাহ চোখে পড়ে জনাব মোঃ রফিক শিকদারের নিকট তিনি বলেন অলি কাদির সালাম তোমরা একটা জায়গার ব্যবস্থা কর একটা হাই স্কুল করব যেহেতু আমাদের ইউনিয়নে কোন হাই স্কুল নাই তখন আমরা মোঃ সামাদ মেম্বর মোহাম্মদ কুদ্দুস মিয়া মোহাম্মদ ইদ্রিস মিয়া তাদের সাথে আমরা জমির জায়গা নিয়ে আলোচনা করি আমরা তখন বলি অলি ও মিজান তারা দুজন হোসেনপুরের কোন মিয়ার ১৬ শতাংশ জমি রাখছে বাড়ি করার জন্য আমরা তাদেরকে বাড়ি করতে দিব না তাদেরকে বুঝিয়ে জায়গাটিতে স্কুল করব আর সাপোর্ট আলীর বিয়াই কেরামত আলী ও রহমত আলী জমি আছে ২৫ শতাংশ তখন আমরা সাপোর্টে আপনি কেরামত আলী ও রহমত আলী এই দুজনের জমির দায়িত্ব আপনি নেন তখন চাপাত আলীকে চিঠি দিয়ে বিদেশ থেকে দেশে আনি তার মাধ্যমে কিছু জমি ব্যবস্থা হয় আর হোসেনপুরের জমি আছে ২৪ শতাংশ এই জমিগুলো মোহাম্মদ কুদ্দুস মিয়াকে ধরলে জমির ব্যবস্থা হবে ঠিক আল্লাহর অশেষ মেহেরবানীতে হোসেনপুরের জমিগুলো কুদ্দুস এর মাধ্যমে ব্যবস্থা করতে আমরা জমিগুলো পাই জনাব মোঃ মুন্সি আব্দুল কাশেম সওদাগর ছিলেন একজন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী শিক্ষানুরাগী ও দানবীর তিনি লেখাপড়া বেশি একটা করার সুযোগ পাননি পারিবারিক সমস্যার কারণে কিন্তু তার একটা স্বপ্ন ছিল শিক্ষার প্রতি সেই স্বপ্নটি আশরাফবাদ হোসেনপুর হায়দার নগর প্রাইমারি মিরপুর এক জায়গায় এলাকাবাসীর মাঝে শিক্ষার আলোয় আলোকিত করেছিলেন সেই বিদ্যালয়ের মাঝে দান করে সেই ৯১ শতাংশ জমি দান করে এবং আজীবন জমিদাতা হিসেবে আছেন বাঞ্ছারামপুর নয়নের মনি ক্যাপ্টেন ভাই অত্র বিদ্যালয়ের প্রাথমিক পাঠান প্রাথমিক অনিয়মিত স্বীকৃতি নিম্ন মাধ্যমিক এবং নবম ও দশম শ্রেণি এমপি এবং গভর্নর বিশিষ্ট অসংখ্য তিনি করেন জমির ব্যবস্থা হলে আমরা কয়েকজন মিলে আমাদের গ্রামের জনাব অনেক চেয়ারম্যান সাহেবের কাছে প্রস্তাব করি আমরা জমির ব্যবস্থা করেছি এখন আপনি আমাদের চরেরও মাটি ভরাটের ব্যবস্থা করে দেন তিনি আমাদের সাথে কথা দেন ইনশাল্লাহ আমি তোমাদের ঘরের কাজ ও মাঠে ভরাটে কাজ করে দিব যারা চেয়ারম্যানের কাছে প্রস্তাব রেখেছিলেন তারা হলেন মোহাম্মদ কুদ্দুস মিয়া মোঃ সাইদুর রহমান মোঃ হারুন মিয়া মোহাম্মদ অহিদ মেম্বার মোঃ কাদের মিয়া আব্দুল মতিন অলিউল্লাহ রশিদ প্রধান চেয়ারম্যানের ঘরের কাজ ও মাটি-ভরাটের মধ্য দিয়ে বিদ্যালয়ের কার্যক্রম এগোতে থাকেএক এক 1999 সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে কোন সমাপনী ভাতা তারা পাননি এবং তারা কোনদিন নেননি এই শিক্ষক-শিক্ষিকাদের একটাই ধারণা ছিল আমাদের এলাকায় ছেলে-মেয়ে দেরকে উজ্জ্বল ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখাবো ২০০১ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত বিদ্যালয়ের করুন অবস্থা ছিল গ্রামের কয়েকজন যেমন আশাবাদ ও হোসেনপুর এর গণ্যমান্য লোক নিয়ে বাঞ্ছারামপুরের নয়নের মনি ক্যাপ্টেন এবি তাজুল ইসলাম এমপি সাহেবের বাসায় যাই তিনি আমাদেরকে এই স্কুলটি করার জন্য ভালো একটা আশ্বাস দেন এবং বলেন আমার যা সহায়তা লাগে স্কুলটি করতে আমি তা করব ১৯৯৯ সালে স্কুলটির কার্যক্রম চালিয়ে যাই তাদের উল্লাস থাকে যে বিদ্যালয়ের প্রাথমিক অনুমতি কুমিল্লা থেকে আসার জন্য জনাব মোঃ কুদ্দুস মিয়া নিজের কাছের অংশটি বিক্রি করে দিয়ে প্রধান শিক্ষক সাহেব কে বলেন আপনি টাকা নিয়ে যান কুমিল্লা থেকে আমাদেরকে বিদ্যালয়ের অনুমতি আনেন এখানে একটা ঘটনা উল্লেখ করে পারিনা আমাদের পাশে সলিমাবাদ একটা কোন তারা কারে বিধায় আমরা দূরত্ব অনুমতি আনতে বাধ্য হই এ অনুমতি বাঞ্ছারামপুরের এমপি তাজ করে দেন




বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি


Follow us on Facebook
School Event
আমাদের সম্পর্কে মতামত
